Friday, September 23, 2011

Bangla Jokes (জোকস্)



  • সে এক আদ্যিকালের কথা।এক রাজ্যে ছিল এক বুড়ি।বুড়ির খুব দু্ঃখ।তার স্বামী মারা গেছে বহু আগে,কোন ছেলেপেলেও নেই।আছে শুধু একটা ছাগল।ভিক্ষা করে কোনরকমে নিজের আর ছাগলের পেট চলে।


তো একদিন বুড়ি ভিক্ষা করছে।এক বাড়িতে তাকে ভিক্ষা দিল একটা প্রদীপ।বুড়ি ভাবল এটা দিয়ে কি করা যায়?যা থাকে কপালে ভেবে ঘষা দিল প্রদীপে।

তারপর যা হয় আর কি।এক জ্বিন এসে হাজির।বলল,হুকুম করুন।আপনার তিনটা ইচ্ছা পূরণ করব।

বুড়ি তার প্রথম ইচ্ছা জানাল,আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজপ্রাসাদের মালিক বানিয়ে দাও।

যো হুকুম।বুড়ি রাজপ্রাসাদে এসে গেল।

আপনার দ্বিতীয় ইচ্ছা কি?

আমাকে পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর রাজকন্যা বানিয়ে দাও।

তাই হল।

তৃতীয় ইচছা কি?

আমার পোষা ছাগলটাকে পৃথিবীর সবচেয়ে যৌনআবেদনময় পুরুষ বানিয়ে দাও।

বুড়ির এই ইচছাও পূরণ হল।

আমি এখন মুক্ত।এই বলে জ্বীন অদৃশ্য হল।
সুদর্শন যুবক (যে কিনা আগে ছাগল ছিল) এগিয়ে এল বুড়ির(যে এখন সুন্দরী রাজকন্যা) দিকে।বুড়ির নিঃশ্বাস ভারী হয়ে এল।বুড়ির কানে কানে সে বলল,আপনার কি মনে আছে শৈশবে আপনি আমাকে ছাগল থেকে খাসী করে দিয়েছিলেন???



  • স্ত্রীঃ (গলায় উৎকণ্ঠা) বারান্দায় অমন কাপড়-চোপড় ছাড়া দাঁড়িয়ে আছো কেন? মানুষ তোমার জিনিস দেখছে! স্বামীঃ (গুরুত্ব না দিয়ে) তাতে কি?
স্ত্রীঃ আহা ভিতরে আস, মানুষ ভাববে আমি তোমায় টাকার লোভে বিয়ে করেছি।




  • সৈনিকদের ক্লাশ নিচ্ছেন ক্যাপ্টেন। মাধ্যাকর্ষন সম্পর্কে বুঝাচ্ছেন। তিনি বললেন, কোন কিছু যত উপরেই ছুঁড়ে দেয়া হয় না কেন তা আবার মাটিতে এসে পড়বে।
হঠাৎ এক সৈনিক দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করলো, স্যার মাটিতে না পড়ে যদি পানিতে পড়ে তাহলে?
ক্যাপ্টেন: ওটা নৌবাহিনীর ব্যাপার তোমার না জানলেও চলবে।




উপায়ান্তর না দেখে আত্মসমর্পণের সিদ্ধান্ত নিলো আমেরিকান স্পাই। গেল সে কেজিবি অফিসের এক নম্বর কক্ষে। বললো:
- আমি এসেছি অকপটে নিজের দোষ স্বীকার করতে!
- অকপট স্বীকারোক্তি ১৩৮ নম্বর ঘরে।
১৩৮ নং কক্ষে গিয়ে বললো:
- আমাকে গোয়েন্দা হিসেবে পাঠানো হয়েছিল সোভিয়েত ইউনিয়নে।
- গোয়েন্দা বিষয়ে কথা থাকলে যান ২২৭ নম্বর ঘরে।
২২৭ নং কক্ষে গিয়ে বললো:
- আমাকে এদেশে পাঠানো হয়েছিল স্পাই হিসেবে।
- কিসে চড়ে এসেছিলেন?
- জাহাজে।
- জলভাগ ডিল করে ৩৬৮ নম্বর ঘর।
৩৬৮ নং কক্ষে গিয়ে বললো:
- আমাকে এদেশে পাঠানো হয়েছিল জাহাজে করে।
- সাধারণ জাহাজ নাকি ডুবো জাহাজ?
- ডুবোজাহাজ।
- ডুবোজাহাজ বিষয়ক কথাবার্তা ৭৯৪ নং ঘরে।
৭৯৪ নং কক্ষে গিয়ে বললো:
- আমাকে ডুবো জাহাজে করে পাঠানো হয়েছিল এদেশে।
- সরাসরি বলুন, আপনাকে কোনো দায়িত্ব দেয়া হয়েছিল নাকি দেয়া হয়নি এখনও?
- হ্যাঁ আমাকে একটি বিশেষ দায়িত্ব দেয়া হয়েছে।
- তাহলে আর খামোখা জ্বালাতন করছেন কেন সবাইকে? দায়িত্ব দেয়া হয়েছে পালন করুন


  • অন্ধকার কবরস্থান। গত একমাস ধরে এক লোক প্রতিদিন অফিস থেকে ফেরার পথে একটি কবরের পাশে বসে বিলাপ করে, “কেন তুমি মরে গেলে !! কেন? কেন? ”
    কদিন ধরে এই দৃশ্য দেখে কবরস্থানের দারোয়ান একদিন তাকে সন্ত্বনা দেবার জন্য এগিয়ে এল।
    : কার কবর এটা আপনার বাবার? না ভাইয়ের?
    লোকটি ফুঁপিয়ে উঠে বলল, আমার স্ত্রীর প্রথম স্বামীর।

  • পলিটিক্যাল চরিত্র কর্মসংস্থান নিয়ে আলোচনা।…আমারা ভাবছি আমাদের দেশে যত রাস্তার কাজ করা হয়,গর্ত খোঁড়া ইত্যাদি।সেখানে ম্যাশিনের বদলে ১০০ লোকের হাতে কোদাল দিয়ে দিলে এতে ১০০ জনের কর্মসংস্থান হয়ে যাবে।…তার বদলে ১০০০ লোকের হাতে চামচ দিয়ে দিলেইতো হাজার লোকের কর্মসংস্থান হবে যায়

  • স্বামীঃ আচ্ছা বিয়ের আগে তোমাকে কেউ চুমু খেয়েছিলো?
    স্ত্রীঃ একবার পিকনিকে গিয়েছিলাম | সেখানে আমাকে একা পেয়ে একটা ছেলে ছোরা বের করে বলেছিলো, যদি চুমু না খাও, তাহলে খুন করে ফেলবো |
    স্বামীঃ তারপর তুমি চুমু খেতে দিলে?
    স্ত্রীঃ দেখতেই পাচ্ছো, আমি এখনও বেঁচে আছি |
  • এক মাতাল দুতলা থেকে জানালা দিয়ে পেশাব করছে | তখন আরেক মাতাল বলছে, আরে তোর পেশাব বেয়ে তো চোর উঠে যাবে ?

    এ কথা শুনে প্রথম মাতাল বলল, আমি কি তোর মতো বলদ নাকি, আমি ছেড়ে ছেড়ে করছি যাতে চোর উঠে আর পড়ে যায় |

  • জামাতে ইসলামী, বিএনপি আর ঐক্যজোটের তিন র্কমী মদ্যপান করা অবস্থায় সৌদী আরবে ধরা পড়। সৌদী আরবে যেহেতু প্রকাশ্যে মদ্যপানের অপরাধ অত্যন্ত গুরুতর, তাই সেখানে এর শাস্তি হচ্ছে চাবুকের বিশ দোররা বাড়ি। আরবের শেখ যখন এই তিন কর্মীকে শাস্তির জন্য ব্যবস্থা নিচ্ছিলেন, তখন শেখ বললেন, "আজ আমার প্রথম বউয়ের জন্মদিন, তাই আমি তোমাদের প্রত্যকেকে চাবুক মারার আগে একটা করে আর্জি জানাবার অনুমতি দিলাম এবং তোমাদরে আর্জি মঞ্জুর করা হবে।
লাইনের প্রথমে দাঁড়ানো ঐক্যজোটের কর্মী বলল, "শেখ তুমি যদি চাবুক মারার আগে পিঠের সাথে একটা বালিশ বেঁধে দিতে। তার আর্জি মোতাবকে বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১০ টা র্পযন্ত নিল, তারপর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে রক্তাত্ব অবস্থায় তাকে সরানো হলো বিশ দোররার পর।

এর পরে লাইনে ছিল বিএনপির র্কমী। সে ঐক্যজোটের কর্মীর বেহাল অবস্থা দেখে আর্জি জানাল দু'টো বালিশ বাঁধার। তার আর্জি মোতাবকে ২টা বালিশ বেঁধে চাবুক মারা শুরু হলো। বালিশ চাবুকের বাড়ি ১৫ টা র্পযন্ত নিতে পারল, তার পর বালিশ গেল ফেটে। ব্যথায় কুঁচকে গোঙ্গানো অবস্থায় বিএনপি'র র্কমীকে সরানো হলো বিশ দোররার পর।

সবার শেষে লাইনে ছিল জামাত কর্মী। সে কোন কিছু বলার আগেই শেখ জামাত র্কমীকে বলল, "তুমি হচ্ছো গোলাম আযমের দলের লোক। তাই তুমি ২টা আর্জি রাখতে পার"।  "হুযুর, আমি নাদানের মতো কাজ করেছি, তাই তুমি আমাকে চাবুকের ২০ দোররা না, ১০০ দোররা মার। শেখের চোখ আনন্দে জ্বলজল করে উঠল। বলল, "তার পরের আর্জি"? জামাত কর্মী ব্যথায় কুঁকড়ানো বিএনপি কর্মীকে আঙ্গুলের ইশারায় দেখিয়ে বলল, "বালিশ টালিশ না, তুমি ঐ ব্যাটারে (বিএনপি'র কর্মী) আমার পিঠের পেছনে বাইন্ধা দাও"। 

No comments: